আমি রুমন, ২৩ বয়স। আমার পরিবারের
আমি একমাত্র ছেলে। পরিবারে মা,
বাবা, আর
একমাত্র আমার বড় বোন। বোন
বিবাহিত।
দুলাভাইয়ের সাথে আমেরিকায়
থাকে।
মা বাবা দুজনেই শিক্ষক। চাপাই
নবাবগঞ্জ
জেলার উপ
শহরে বসবাস করি। বাবার একমাত্র
ছেলে হিসেবে পড়ালেখাই আমার
ধর্ম
হওয়া উচিত ছিল? কিন্তু সে ধর্ম পালন
করতে আমার মাথা তারটা সবসময়
কেটে যেত।
যাইহোক সবে মাত্র বি.কম সেকেন্ড
ইয়ার এর
পরীক্ষাটা শেষ করেছি। আমার নতুন
বছরের
ক্লাশ শুরু হতে হতে এখনো অনেক
বাকি তাই
বাসায় একা একা থাকি, সময়
কিছুতেই কাটেনা,
কেউ হয়তো জানেনা পৃথিবীর
সবচেয়ে বিরক্তকর
কাজ হচ্ছে, একা একা সময় পার করা।
যাই
হোক আমার পাহাড় সমান
একাকিত্বের
বোঝা কিছুটা লাঘব করতে আমার
চাচাতো বোন আমাদের বাসায়
বেড়াতে এল।
আমি অবশ্য আগে বলেছিলাম আমার
পরীক্ষার
পর যেন বেড়াতে আসে। দুইজনের
বয়সে খুব
পার্থক্য খুব একটা বেশি ও আমার প্রায়
১বছরের
মতো ছো্ট্ট। মীম সাধারণত আমাদের
বাড়ীতে আসলে আমি একমাসের
আগে যেতে দেয়
না। সে আসাতে আমার একাকীত্ব
কাটল, মা-
বাবা সেই সকালে যায় আসে প্রায়
সন্ধার পর।
বা-মা যাওয়ার পর আমরা দুইজন
চুটিয়ে আড্ডা মারতাম, মজার মজার
গল্প
করতাম।
চাচাতো বোনের ফিগারটা ছিল
এরকম পাঁচ ফুট
পাঁচ ইঞ্চি লম্বা, গায়ের রং সামলা,
হালকা লম্বাটে মুখমন্ডল, দুধের সাইজ
৩৪,
মাংশল পাছা, মাজায় কার্ভযুক্ত
যা ওকে আরো সেক্সি করে
তুলেছিল।
আমরা দুজনে একবিছানায় বসে
বিভিন্ন ধরনের
গল্প গুজোব করতাম। আমি অনেক
চেষ্টা করেছি ওর বুকের দিকে
তাকাবো না কিন্তু
আমার চোখ যে
ওর দুধের উপর থেকে যেন সরতইনা।
কথাবার্তার
সময় আমি তার দুধের
দিকে মাঝে মাঝে তাকাতাম,
মনে বার বার
একটা চিন্তা আসতো ইস কিছু
যদি করতে পারতাম মীমের সাথে।
কিন্তু সাহস
হতো না, মীম আর পাঁচটা মেয়ের
মতো না,
কলেজে যাদের দুধ অসংখ্য বার
টিপেছি মীম
তাদের মতো ও ছিলনা। যাই কোন
মীম যখন
হাটু গেড়ে কিংবা উবু হয়ে কোন
কাজ
করতো আমি ওর গলার ফাক দিয়ে ওর
দুধ দেখার
চেষ্টা করতাম। প্রথম দিন থেকে
আমার এ
ব্যাপার গুলো মীম লক্ষ্য করলেও কিছু
বলতনা ।
আসার এক সপ্তাহ পর গল্পের ফাঁকে
মীম
আমাকে হঠাৎ জিজ্ঞেস করল, “আচ্ছা
রুমন তুই
কাউকে আজ পর্যন্ত কিস করেছিস,
অনেষ্টলি বলবি কিন্তু” আমরা দুইজন
ফ্রি ছিলাম। তবুও আমি নিজের
গোপনীয়
ব্যাপার কখনো কারো সাথে শেয়ার
করি না।
– আচ্ছা অনেষ্টলি বলছি আমি কোন
মেয়ের
ঠোটের মুধ খেতে পারি নি, তবে
কি জানিস.......
No comments:
Post a Comment